About Image
ধানুয়া ছালেহিয়া ফাযিল মাদরাসায় কেন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক  এ আপনার  সন্তান  ভর্তি করাবেন ?

যে কারনে ভর্তি করাবেন ধানুয়া ছালেহিয়া  ফাযিলমাদরাসায়ঃ

কারণ-

০১. ধানুয়া  মাদরাসার শিক্ষার্থী নবীর (সাঃ) ওয়ারিস বা উত্তরসুরী হয়ে গড়ে ওঠে !

০৩. ধানুয়া মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রী বিড়ি, সিগারেট, মাদক ও নেশা মুক্ত !

০৪.মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রী বিনয়ী নম্র ও মানবদরদী। 

০৪.মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রী  জঙ্গী,সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ হয় না !

০৫.মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রী পরিণত বয়সে হালাল খাওয়ার চেস্টা করে !

০৬.দূর্নীতিবাজের তালিকায় মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা নগন্য! 

০৭. ধানয়া মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রীরা  প্রকৃত দেশ প্রেমিক ও দেশের সেবার শিক্ষা  দেওয়া  হয়ে  থাকে 

০৮. মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রীরা আমল আখলাকে জান্নাতের পথযাত্রী।

০৯.মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রীরা জাতিকে দো’জাহানের মুক্তির পথ দেখায়।

১০.উচ্চ শিক্ষা এবং চাকরীতে আলিয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের জন্য পুরো দুনিয়ার প্রায় জায়গা উম্মুক্ত। 

যা শেখানো হয় আলিয়া মাদ্রাসায়ঃ-

আলিয়া মাদ্রাসাগুলোর পাঠ্যসূচি বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, সাধারণ বিভাগে শিক্ষার্থীদের ইসলামি শিক্ষা, কলা ও সমাজবিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় পড়ানো হয়। তাদের পাঠ্যসূচিতে কুরআন,হাদীস, ফিকহ, আরবি, ইসলামের ইতিহাস ছাড়াও রয়েছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি)।

 

বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত, জীববিজ্ঞান ও আইসিটি পড়ানো হয়। অন্যদিকে, মুজাব্বিদ বিভাগের শিক্ষার্থীদের অন্যান্য সাধারণ বিষয়ের সঙ্গে পড়ানো হয় তাজবিদ। বিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদেরও বিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে সঙ্গে সঙ্গে পড়তে হয় কুরআন, হাদিস, ইসলামি আইন ও আরবি। আলিয়া মাদ্রাসাগুলোতে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত বিভিন্নবিভাগের শিক্ষার্থী রয়েছে। তবে দাখিল (এসএসসি সমমান) ও আলিম (এইচএসসি সমমান) পর্যায়ে ব্যবসায় শিক্ষা বিষয়ে পড়ানো হয় না।

আলিয়া মাদ্রাসায় ইবতেদায়ি থেকে কামিল পর্যন্ত ১৭ বছরের পড়ালেখায় রয়েছে পাঁচটি ধাপ। ইবতেদায়ি বা প্রাথমিক পর্যায়ে কুরআন শরিফ পড়া ও মুখস্ত করার ওপর জোর দেওয়া হয়। এই পর্যায়ের অন্য বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামের মৌলিক বিষয়, আকাইদ-ফিকহ, আরবি, বাংলা, ইংরেজী, গণিত, ইতিহাস, ভূগোল ও সাধারণ বিজ্ঞান।

headmaster Image

যে কারনে ভর্তি করাবেন ধানুয়া ছালেহিয়া  ফাযিলমাদরাসায়ঃ

কারণ-

০১. ধানুয়া  মাদরাসার শিক্ষার্থী নবীর (সাঃ) ওয়ারিস বা উত্তরসুরী হয়ে গড়ে ওঠে !

০৩. ধানুয়া মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রী বিড়ি, সিগারেট, মাদক ও নেশা মুক্ত !

০৪.মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রী বিনয়ী নম্র ও মানবদরদী। 

০৪.মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রী  জঙ্গী,সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ হয় না !

০৫.মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রী পরিণত বয়সে হালাল খাওয়ার চেস্টা করে !

০৬.দূর্নীতিবাজের তালিকায় মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা নগন্য! 

০৭. ধানয়া মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রীরা  প্রকৃত দেশ প্রেমিক ও দেশের সেবার শিক্ষা  দেওয়া  হয়ে  থাকে 

০৮. মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রীরা আমল আখলাকে জান্নাতের পথযাত্রী।

০৯.মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রীরা জাতিকে দো’জাহানের মুক্তির পথ দেখায়।

১০.উচ্চ শিক্ষা এবং চাকরীতে আলিয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের জন্য পুরো দুনিয়ার প্রায় জায়গা উম্মুক্ত। 

যা শেখানো হয় আলিয়া মাদ্রাসায়ঃ-

আলিয়া মাদ্রাসাগুলোর পাঠ্যসূচি বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, সাধারণ বিভাগে শিক্ষার্থীদের ইসলামি শিক্ষা, কলা ও সমাজবিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় পড়ানো হয়। তাদের পাঠ্যসূচিতে কুরআন,হাদীস, ফিকহ, আরবি, ইসলামের ইতিহাস ছাড়াও রয়েছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি)।

 

বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত, জীববিজ্ঞান ও আইসিটি পড়ানো হয়। অন্যদিকে, মুজাব্বিদ বিভাগের শিক্ষার্থীদের অন্যান্য সাধারণ বিষয়ের সঙ্গে পড়ানো হয় তাজবিদ। বিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদেরও বিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে সঙ্গে সঙ্গে পড়তে হয় কুরআন, হাদিস, ইসলামি আইন ও আরবি। আলিয়া মাদ্রাসাগুলোতে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত বিভিন্নবিভাগের শিক্ষার্থী রয়েছে। তবে দাখিল (এসএসসি সমমান) ও আলিম (এইচএসসি সমমান) পর্যায়ে ব্যবসায় শিক্ষা বিষয়ে পড়ানো হয় না।

আলিয়া মাদ্রাসায় ইবতেদায়ি থেকে কামিল পর্যন্ত ১৭ বছরের পড়ালেখায় রয়েছে পাঁচটি ধাপ। ইবতেদায়ি বা প্রাথমিক পর্যায়ে কুরআন শরিফ পড়া ও মুখস্ত করার ওপর জোর দেওয়া হয়। এই পর্যায়ের অন্য বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামের মৌলিক বিষয়, আকাইদ-ফিকহ, আরবি, বাংলা, ইংরেজী, গণিত, ইতিহাস, ভূগোল ও সাধারণ বিজ্ঞান।

Our History

শিক্ষা, ইমান,ও সেবা  এই ব্রত নিয়ে  সুন্দর  কিছু  আকাংখার প্রতিফলনের সমন্বয়ে  ১৯০৬  সালে  ধানুয়া  ছালেহিয়া  ফাযিল ডিগ্রি মাদ্রাসা টি প্রতিষ্ঠিত  হয়।চারপাশ সবুজের  বিশাল  সমারোহ  এবং  সুন্দর  স্বচ্ছ  সরোবর  পুকুরের  পাড় ঘেষে চাঁদপুর , রায়পুর মহাসড়কের  পশ্চিম  পাশে  মরহুম  ইয়াসিন  মুন্সী  মিজি বাড়ির   আঙিনায়  প্রারম্ভিক  ভাবে  শুরু করা  হয়। প্রথমত ঃ স্হানীয়   গন্যমান্য  ব্যক্তিবর্গের  উদ্যোগে এবং  তাদের  অনুদানের   মাধ্যমে  গন্যমান্যদের সহযোগিতায় প্রতিষ্ঠানটি চলতে  থাকে। ১৯৫৫ সালে সর্ব প্রথম  সরকারি  ভাবে  পাঠদানের  অনুমতি  লাভ  করে । সরকারি  স্বীকৃতির  জন্য  সম্পত্তি  ওয়াকফ আবশ্যক। সে মতে প্রত্যাশী সিড়ির জনাব মোঃ নুরুল ইসলাম  মিঝি,জনাব  আবদুর রহমান  মিঝি, মোঃ আবদুল  জলিল  মিঝি, এবং  মোক্তার  আহমদ  মিঝি, এই চারজন এ মাদ্রাসার  নামে  ২৮ শতক জমি  ওয়াকফ করে  দেন।এভাবেই  প্রতিষ্ঠানটি পুরো দমে বিন্দু হতে হয়ে  ওঠে  সিন্ধু ধানুয়া ছালেহিয়া ফাযিল মাদ্রাসা।  

এরপর  ১৯৬৬ ইং সালে আলিম স্তরকে প্রতিষ্ঠা করা  হয়। ১৯৭৯ সালে ফাযিল স্তরে স্বীকৃতি  লাভ  করে। এর মাধ্যমেই দাখিল স্তরের  মাদ্রাসা  হয়ে ওঠে  ধানুয়া ছালেহিয়া ফাযিল ডিগ্রি মাদ্রাসা  যার শতবর্ষী বটবৃক্ষ স্বরুপ  ডালপালা   প্রতিষ্ঠিত  ছাত্র ছাত্রী রা  বাংলাদেশের  বিভিন্ন  জেলা  উপজেলায়  ছড়িয়ে আছে। 

এ মাদ্রাসা টি তে রয়েছে  ছাত্র ছাত্রী দের সুবিশাল  খেলার  মাঠ,সৌধ,মসজিদ ও সমাধি , মসজিদের  স্হাপত্যশৈলীর নান্দনিকতা, মাদ্রাসার  ইতিহাস ও  ঐতিহ্যর মাত্রাকে করেছে  শোভনীয়  ও বিকশিত। এখানে  প্রায়ই  বছর  ওয়াজ মাহফিল ও কোরান  তাফসির করা হয়ে থাকে। 

অ,আ,ক,খ, বাংএ  বর্ণমালার  নামকে আকড়ে ধরে  আলিফ, বা,তা,ছা,জিম,হা এর শিকড়ে পৌঁছে  সারা উপজেলায়   সুরভি  ছড়িয়ে  হয়ে  গেলো ধানুয়া ছালেহিয়া  ফাযিল  মাদ্রাসা । প্রথম লগ্নে  মাদরাসা টি পরিচালনা  করেন  জনাব  হোসেন  মৌলভী।

১১৭ বছরের  প্রাচীন বিদ্যাপীঠ এ যারা  শিক্ষা  অর্জন  করেছেন তারা  দেশ ও জাতি ও পরকালের  জন্য  বিশেষ  ভুমিকা  পালন  করে  যাচ্ছেন , এখান থেকে  পড়াশোনা  সমাপ্ত করে  অনেকেই  ইন্জিনিয়ার ব্যারিস্টার, সরকারি , বেসরকারি   বিভিন্ন  উচ্চ  পদস্হ কর্মকাণ্ডে সফলতার  সাথে  তাদের  কর্মজীবন সমাপ্তি  করেছেন। এছাড়াও  মাদরাসার বিভিন্ন  শিক্ষক  সামাজিক সংগঠনের নেতৃত্ব  দিচ্ছেন।

history image

Mission & Visions

ইবতেদায়ী হতে আলিম পর্যন্ত  কেন ধানুয়া মাদ্রাসা কে চয়েস  করবেন আপনার সন্তানকে কেন ভর্তি করাবেন  আলিয়া মাদ্রাসায়।

কারণ-

০১.মাদরাসার শিক্ষার্থী নবীর (সাঃ) ওয়ারিস বা উত্তসূরী হয়ে গড়ে ওঠে !
০২.মাদরাসার ছাত্রের পিতা-মাতা বৃদ্ধাশ্রমে থাকা লাগেনা! আল্লাহর রহমতে সকলে  পরিবারের সাথেই থাকে !
০৩.মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রী বিড়ি, সিগারেট, মাদক ও নেশা মুক্ত !
০৪.মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রী বিনয়ী নম্র ও মানবদরদী হয় !
০৪.মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রী  জঙ্গী,সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ হয় না !
০৫.মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রী পরিণত বয়সে হালাল খাওয়ার চেষ্ট করে !
০৬.দূর্নীতিবাজের তালিকায় মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা নগন্য! 
০৭.মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রীরা  প্রকৃত দেশ প্রেমিক ও দেশ সেবক।
০৮.মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রীরা আমল আখলাকে জান্নাতের পথযাত্রী।
০৯.মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রীরা জাতিকে দো’জাহানের মুক্তির পথ দেখায়।
১০.মাদরাসার শিক্ষার্থীরা পারিবারিক জীবনে উত্তম স্বামী ও সতী সাধ্বী স্ত্রী।
১১.উচ্চ শিক্ষা এবং চাকরীতে আলিয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের জন্য পুরো দুনিয়ার প্রায় জায়গা উম্মুক্ত। 

যা শেখানো হয় আলিয়া মাদ্রাসায়ঃ-

আলিয়া মাদ্রাসাগুলোর পাঠ্যসূচি বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, সাধারণ বিভাগে শিক্ষার্থীদের ইসলামি শিক্ষা, কলা ও সমাজবিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় পড়ানো হয়। তাদের পাঠ্যসূচিতে কুরআন,হাদীস, ফিকহ, আরবি, ইসলামের ইতিহাস ছাড়াও রয়েছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি)।

ও আইসিটি পড়ানো হয়।  শিক্ষার্থীদের অন্যান্য সাধারণ বিষয়ের সঙ্গে পড়ানো হয় তাজবিদ। বিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদেরও বিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে সঙ্গে সঙ্গে পড়তে হয় কুরআন, হাদিস, ইসলামি আইন ও আরবি। আলিয়া মাদ্রাসাগুলোতে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত । তবে দাখিল (এসএসসি সমমান) ও আলিম (এইচএসসি সমমান) পর্যায়ে ব্যবসায় শিক্ষা বিষয়ে পড়ানো হয় না।

আলিয়া মাদ্রাসায় ইবতেদায়ি থেকে কামিল পর্যন্ত ১৭ বছরের পড়ালেখায় রয়েছে পাঁচটি ধাপ। ইতবেদায়ি বা প্রাথমিক পর্যায়ে কুরআন শরিফ পড়া ও মুখস্ত করার ওপর জোর দেওয়া হয়। এই পর্যায়ের অন্য বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামের মৌলিক বিষয়, আকাইদ-ফিকহ, আরবি, বাংলা, ইংরেজী, গণিত, ইতিহাস, ভূগোল ও সাধারণ বিজ্ঞান। অর্থাৎ ইসলামী শিক্ষার সাথে সরকারী  প্রাথমিক বিদ্যালয়ের  সকল বিষয়। 

দাখিল (মাধ্যমিক) পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের জন্য কোরান পড়া ও মুখস্ত করার সঙ্গে যুক্ত হয় কুরআনের বিভিন্ন আয়াতের ব্যাখ্যা বা তাফসির। এই পর্যায়ে এসে শিক্ষার্থীদের আরবি, ইসলামি দর্শন, ইসলামি আইন ও তত্ত্ব এবং এগুলোর ব্যবহার পড়ানো হয়। পড়ানো হয়-জীবন ও জীবিকা, স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা, আরবি, বাংলা, ইংরেজী, গণিত, ইতিহাস,  কৃষি শিক্ষা ও মানতিক (যুক্তিবিদ্যা)। অর্থাৎ ইসলামী শিক্ষার সাথে  সাধারণ শিক্ষার (এসিটিবি) সকল বিষয়। 

আলিম (উচ্চ মাধ্যমিক) পর্যায়ে বিজ্ঞান বা কলা বিভাগকে বেছে নেওয়ার সুযোগ থাকে শিক্ষার্থীদের জন্য। উভয় বিভাগের শিক্ষার্থীদেরই কুরআন ও হাদিস, ইসলামি আইন, শরিয়া আইন, উত্তরাধিকার আইন ও ইসলামের ইতিহাস পড়তে হয়। অন্যদিকে, কলা বিভাগের শিক্ষার্থীদের আরবি ও ফার্সি ভাষা, উর্দ্দু ভাষা, বলাগাত, মানতিক, পৌরনীতি, অর্থনীতি ও তাজবিদ । 

স্নাতক পর্যায়ে ফাজিল কোর্সে শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান ও কলা বিভাগের বিষয়গুলো আলাদা আলাদা করে শেখানো হয়। অন্যদিকে, স্নাতকোত্তর পর্যায়ের কামিল কোর্সে শিক্ষার্থীদের কেবল ধর্ম বিষয়ে পড়ানো হয়। এই পর্যায়ে এসে তাদের হাদিস, তাফসির (কোরান শরিফের ব্যাখ্যা), ফিকহ (ইসলামি আইন) ও আরবি সাহিত্য বিশেষায়িতভাবে পড়ানো হয়।

কামিল পর্যায়ে শেখানো হয় কুরআন, হাদীস, ফিকহ, তাফসীর, আরবী সাহিত্যেরি উচ্চতর জ্ঞান। বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় আলিয়া মাদ্রাসার শিক্ষাব্যবস্থা এখন যথেষ্ট আধুনিক । 

পরিশেষে বলবো- বর্তমানে মাদরাসা শিক্ষা ও সাধারন শিক্ষার সার্টিফিকেটের মান সমান।

# মাদরাসা শিক্ষায় আধুনিক শিক্ষার সকল বিষয় রয়েছে,উপরন্তু কু'রআন হাদীস, আরবীসহ ইসলামী শিক্ষার সুযোগ রয়েছে।

# মাদরাসা শিক্ষা থেকে মেডিকেল কলেজ,বুয়েট ও বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার সুযোগ ছাড়াও আরব বিশ্বে উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে স্কলারশিপ নেয়ার রয়েছে ব্যাপক ব্যবস্থা।

# বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল, বুয়েটসহ সকল পাবলিক পরীক্ষায় মাদরাসা পডুয়ারা ঈর্ষনীয় ফলাফল অর্জন করে চলছে।

# আধুনিক শিক্ষার সাথে নৈতিক শিক্ষার সমন্বয় করে একজন চরিত্রবান মানুষ গড়ার কারিগর হিসেবে মাদরাসা শিক্ষা বড় অবদান রাখছে। পরকালে মাদরাসা শিক্ষায় শিক্ষিত চরিত্রবান সন্তানের জন্য পিতামাতা বিশেষ পুরস্কারপ্রাপ্ত হবেন।

# আরবী ও ইংরেজী সমানভাবে জানার কারনে মাদরাসা শিক্ষা মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের উন্নত দেশসমূহে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জল করছে ও অর্থনীতিতে বিরাট অবদান রাখছে।

mission and vission image

ভর্তি চলছে

!! ভর্তি চলছে !!

administration image
achivements Image

Our achievements

ধানুয়া ছালেহিয়া ফাযিল মাদ্রাসার বোর্ড  বৃত্তি  প্রাপ্তদের তালিকা         

ছাত্রছাত্রীর নামঃ


১) সিমনআরা আক্তার -  দাখিল - ৮ম  - ২০১৫  -   ট্যালেন্টফুল
২) মোঃ মাসুম  বিল্লাহ  -  ইবতেদায়ী -৫ম -২০১৫ -   ট্যালেন্টফুল
৩) মোঃআল আমিন  -  ইবতেদায়ী -৫ম - ২০১৫  - সাধারণ  গ্রেড
৪) মোঃমাসুম বিল্লাহ  -  দাখিল - ৮ম   -  ২০১৮ - ট্যালেন্টফুল
৫) মোঃ আল-আমিন -  দাখিল - ৮ম    -  ২০১৮  - সাধারণ  গ্রেড 
৬) তানজিনা আক্তার -  ইবতেদায়ী - ৫ম - ২০২০ - সাধারণ  গ্রেড 
৭) সিমনআরা আক্তার  - আলিমবোর্ডবৃত্তি -২০১৬ বোর্ড  
৮) নাজমুল  নাইম      -   ইবতেদায়ী - ৫ম  - ২০১৪ - ট্যালেন্টফুল
৯) নাজমুল নাইম     -   দাখিল - ৮ম  -      ২০১৭ - সাধারণ গ্রেড 

আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাযিল ডিগ্রী বৃত্তি ঃ
১) সিমনআরা  আক্তার   -  ফাযিল  -  ২০২০  -   ট্যালেন্টফুল

২) মোঃ শরীফ  হোসেন   -  ফাযিল - ২০১৯   -  ট্যালেন্টফুল

৩) মোঃ জাহিদুল ইসলাম - ফাযিল - ২০২১ - ট্যালেন্টফুল